পুতুলের মা রেনু বালা জানান, শনিবার বিকেল আনুমানিক ৫টার দিকে প্রতিবন্ধী মেয়েকে ঘরে রেখে পাশের বাড়িতে গেলে ওই সুযোগে হরিদাস আমার প্রতিবন্ধী মেয়েকে ধর্ষন করে। ঘটনাটি আমি দেখে ফেললে আমাকে হুমকী দিয়ে তরিগরি করে পালিয়ে যায়।
বিষয়টি স্থানীয়ভাবে জানা জানি হলে আমি কোন কিছু উপায় না পেয়ে ওই রাতেই দশমিনা হাসপাতালে নিয়ে যাই। হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ ফয়সাল সানি উন্নত চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী হাসপাতালে প্রেরন করেন। আমার মেয়ে পটুয়াখালী হাসপাতালে ভর্তি আছে বলে জানান। পটুয়াখালী সদর হাসপাতালের ডাঃ সেলিম মাতব্বর প্রতিনিধিকে বলেন, প্রতিবন্ধি পুতুলের শরিরে অনেক আঘাতের চিহ্ন আছে ।
দশমিনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস, এম জালাল উদ্দিন বলেন, হাসপাতাল সূত্রে জানতে পেরেছিএবং ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। অভিযোগ ফেলে আইননানুগ ব্যবস্থ্য গ্রহন করা হবে।