স্টাফ রিপোর্টার : সম্প্রতি বিভিন্ন মাধ্যমে বরিশাল অনলাইন প্রেসক্লাবের নাম হুবহু নকল করে একটি কমিটি ঘোষনা করা হয়েছে যা আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। বিবৃতিতে বরিশাল অনলািন প্রেসক্লাবের সভাপতি মামুনুর রশীদ নোমানী বলেন,বরিশাল অনলাইন প্রেসক্লাব ২০১৫ সালের ১২ জুলাই গঠিত হয়।
কমিটি পুর্নাঙ্গ ভাবে ১২ নভেম্বর ঘোষিত হয়।
কমিটির সুনাম নষ্টের জন্য একটি কুচক্রিমহল “বরিশাল অনলাইন প্রেসক্লাব” এর লোগো ও নাম ব্যবহার করছে যা চুরি,জালিয়াতি,প্রতারনা ও কপি রাইট আইন বিরোধীর শামিল। বরিশাল অনলাইন প্রেসক্লাব ২০১৫ সালে স্থাপিত হওয়ার পরে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী পরিচালিত হয়ে আসছে। বরিশাল অনলাইন প্রেসক্লাবের যেমন রয়েছে সুনাম তেমনি সাংবাদিকদের মানোন্নয়ন ও সামাজিক- মানবিক কর্মকান্ড করে আসছে যার উদাহরন অনেক।
বরিশাল অনলাইন প্রেসক্লাবের নাম ও লোগো ব্যবহার করে গনমাধ্যম ও সমাজে বিশৃংখলা সৃষ্টি ও প্রতারনা করার পায়তারা থেকে সকলকে সজাগ থাকার আহবান জানাচ্ছি।
গনমাধ্যমের সকলেই অবগত যে,
বরিশাল অনলাইন প্রেসক্লাবের কমিটি ২০১৫ সালে মামুনুর রশীদ নোমানীকে সভাপতি করে ২১ সদস্য বিশিষ্ট এই কমিটি গঠন করা হয় । কমিটির অন্যান্য সকলেই অনলাইন গনমাধ্যমের সাথে জড়িত।
বরিশাল অনলাইন প্রেসক্লাব নামে ২০১৫ সাল থেকেই ফেসবুক পেজ ও একটি ফেসবুক গ্রুপ রয়েছে।
বিবৃতে উল্লেখ করা হয়, বরিশাল অনলাইন প্রেসক্লাব এর নাম ও লোগো ব্যবহার করে যারা ভুয়া পরিচয় দিচ্ছেন তারা চোর। কারন বাংলাদেশ দন্ডবিধির ৩৭৮ ধারা মোতাবেক
কোন ব্যক্তির দখলভুক্ত সম্পত্তি অসৎ উদ্দেশ্যে সম্মতি ব্যতীত ব্যবহার করাকে চুরি বলে।
এছাড়া বরিশাল অনলাইন প্রেস ক্লাব ও লোগো ব্যবহার বৈধ মালিক ছাড়া অন্য কেউ ব্যবহার করা কপিরাইট আইন , জালিয়াতি ও প্রতারণার শামিল বলে মনে করি।
চুরি মানে না বলে পরদ্রব্য নেওয়া। যেসব চোর চুরিকে জীবন ধারণের উপায় হিসেবে গ্রহণ করে তাদেরকে পেশাদার চোর বলা হয়।
বরিশাল অনলাইন প্রেসক্লাব ঐসব পেশাদার চোরদের থেকে সাবধান ও সজাগ থাকার জন্য বরিশালের সকল গনমাধ্যমকর্মী ও বরিশালবাসীকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এই বিবৃতির পরেও যদি কোন চোর “বরিশাল অনলাইন প্রেসক্লাব ” এর নাম ও লোগো ব্যবহার করে তাহলে বরিশাল অনলাইন প্রেসক্লাব এর সকল সদস্য ও আইন উপদেষ্টাদের সাথে নিয়ে আইনী প্রক্রিয়া শুরু হবে।