বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলায় সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’ এর মোকাবেলা যুব রেড ক্রিসেন্ট টিম প্রস্তুতি নিচ্ছে। ফায়ার সার্ভিস এর কর্তৃক যুব রেড ক্রিসেন্ট ট্রেনিং নিচ্ছেন।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের মধ্যে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’ মোকাবেলায় এবারও স্বাস্থ্যবিধি মেনে তিন গুণ আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে সরকার।সেই সঙ্গে মৃত্যু শূন্যের কোটায় রাখতে শতভাগ মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নেওয়ার চেষ্টাও থাকছে বলে জানান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান।
বঙ্গোপসাগরে শনিবার একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি আরও ঘনীভূত হয়ে অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এই খবরে শনিবার বিকালে সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির ‘পলিসি কমিটির সভা’র বৈঠক ডাকা হয়।সভা শেষে প্রতিমন্ত্রী বলেন, “উপকূলীয় এলাকায় শতভাগ মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে আনতে হবে। যে করেই হোক সবাইকে শেল্টারে আনতে হবে, একজনকেও রেখে আসা যাবে না। এবার আমরা টার্গেট রাখব, মৃত্যুহার যেন জিরো হয়।”
সম্ভাব্য এই ঘূর্ণিঝড়ের নাম হবে ‘ইয়াস’। এটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়ে বুধবার বাংলাদেশ-ভারত উপকূলে আঘাত হানতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আমতলী উপজেলার যুব রেড ক্রিসেন্ট এর দলনেতা বলেন, আমাদের টিম ৪টি ভাগে বিভিন্ন এলাকায় কাজ করবেন