এসআই রুহুল আমিন জানান, মুলাদীর আলোচিত মনির হোসেন হাওলাদার হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তিনি। সেই হিসেবে সন্দেহভাজন আসামি আব্বাস হাওলাদারকে গ্রেফতারের জন্য অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে মীরগঞ্জ ফেরিঘাটের পন্টুনে অবস্থান নেন তিনি ও আব্দুল হাকিমসহ সিআইডির একটি টিম। এ সময় আসামির স্বজনরা সিআইডি পুলিশের জ্যাকেট পরিহিত অবস্থায় দেখে তাদের ঘিরে ধরেন এবং ধস্তাধস্তি ও হাতাহাতি করেন। এতে তিনি ও কনস্টেবল আব্দুল হাকিম সামান্য আহত হয়েছেন।
এ ঘটনায় থানায় কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি জানিয়ে এসআই রুহুল আমিন বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, মুলাদী উপজেলার চর কমিশনার এলাকার রব হাওলাদারের ছেলে আব্বাস হাওলাদারকে গ্রেফতারে অভিযান চালায় সিআইডি। এসময় আব্বাসের হয়ে তার ছয়/সাতজন স্বজন ও সহযোগী এসে সিআইডি টিমকে বাঁধা দেন। এসময় তাদের মধ্যে হাতাহাতি ও ধস্তাধস্তি হয়। এ সুযোগে আব্বাস ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান। ধস্তাধস্তিতে সিআইডির দুই সদস্য আহত হন।
গত বছরের ২৪ মে সকাল ৯টায় মুলাদীর চর কমিশনার গ্রামের ঘেরের পাশে মনির হাওলাদারের (২২) চক্ষু তুলে ফেলা ও গলা কাটা মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় মনিরের ছোট ভাই পারভেজ হাওলাদার বাদী হয়ে ১১ জনের নামে মুলাদী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। গত ৪ জুলাই মামলা তদন্তের জন্য সিআইডিতে হস্তান্তর করা হয়।
এদিকে মামলার বাদী পারভেজ হাওলাদার বলেন, অনেক আসামিই বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। যার মধ্যে শুনেছি মামলার এজাহারনামীও আসামি
ফোরকানের মেহেন্দিগঞ্জের গোবিন্দপুর ইউনিয়ন পরিষদের হিসাব সহকারী-কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে সম্প্রতি চাকরি হয়েছে।