বেতাগী (বরগুনা) প্রতিনিধি
“বেতাগীতে সরকারি গাছ কেটে নিলেন কৃষক লীগের সভাপতি” data-description=”বরগুনার বেতাগীতে অবৈধভাবে সরকারি রাস্তার ১টি মেহগনি গাছ কাটার সময় উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি ক্যাপ্টেন সেলিম খানকে হাতেনাতে ধরে উপজেলা বন কর্মকর্তা বিভাগের অফিসাররা। তিনি সাবেক সেনা কর্মকর্তা। গতকাল দুপুর ১২টার দিকে বেতাগী সদর ইউনিয়নের কেওড়াবুনিয়া এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। গাছের এক অংশ সরিয়ে স্থানীয় স’মিলে নেয়া হয়। সেখান থেকে বন অফিসের লোকেরা গাছ উদ্ধার করে নিয়ে আসে। বেতাগী উপজেলা বন অফিসের সহকারী ইনচার্জ হুমায়ুন কবির শাহাজাদার নেতৃত্বে গাছ জব্দ করা হয়। যার আনুমানিক দাম ১৫-২০ হাজার টাকা। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ১১টার দিকে গাছ কাটতে দেখি। এরপর হঠাৎ অফিসের লোকেরা এসে গাছ নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি অনারারি ক্যাপ্টেন (অব.) সেলিম খান বলেন, নিজের জমিতে রোপণ করা গাছ কেটেছি। বন কর্মকর্তারা আসলে তাদের সহযোগিতা করে। তাদের দাবি এই গাছ তাদের এরিয়ার ভেতর। তবে আমি অপরাধী না। তারা যে ব্যবস্থা নিবেন তা আমি মাথা পেতে নিবো। বেতাগী উপজেলা সহকারী বন কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির শাহজাদা মানবজমিনকে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। গাছ কাটার লোক ভয়ে পালালেও অভিযুক্তকে নিয়ে গাছ জব্দ করি। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বেতাগী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সুহৃদ সালেহীন বলেন, এ ব্যাপারে অবগত আছি। কাটা গাছগুলো জব্দ আছে। দোষীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বরগুনার বেতাগীতে অবৈধভাবে সরকারি রাস্তার ১টি মেহগনি গাছ কাটার সময় উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি ক্যাপ্টেন সেলিম খানকে হাতেনাতে ধরে উপজেলা বন কর্মকর্তা বিভাগের অফিসাররা। তিনি সাবেক সেনা কর্মকর্তা। গতকাল দুপুর ১২টার দিকে বেতাগী সদর ইউনিয়নের কেওড়াবুনিয়া এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। গাছের এক অংশ সরিয়ে স্থানীয় স’মিলে নেয়া হয়। সেখান থেকে বন অফিসের লোকেরা গাছ উদ্ধার করে নিয়ে আসে। বেতাগী উপজেলা বন অফিসের সহকারী ইনচার্জ হুমায়ুন কবির শাহাজাদার নেতৃত্বে গাছ জব্দ করা হয়। যার আনুমানিক দাম ১৫-২০ হাজার টাকা। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ১১টার দিকে গাছ কাটতে দেখি। এরপর হঠাৎ অফিসের লোকেরা এসে গাছ নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি অনারারি ক্যাপ্টেন (অব.) সেলিম খান বলেন, নিজের জমিতে রোপণ করা গাছ কেটেছি।
বন কর্মকর্তারা আসলে তাদের সহযোগিতা করে। তাদের দাবি এই গাছ তাদের এরিয়ার ভেতর। তবে আমি অপরাধী না। তারা যে ব্যবস্থা নিবেন তা আমি মাথা পেতে নিবো। বেতাগী উপজেলা সহকারী বন কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির শাহজাদা মানবজমিনকে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। গাছ কাটার লোক ভয়ে পালালেও অভিযুক্তকে নিয়ে গাছ জব্দ করি। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বেতাগী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সুহৃদ সালেহীন বলেন, এ ব্যাপারে অবগত আছি। কাটা গাছগুলো জব্দ আছে। দোষীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।