চলমান লক ডাউনের নির্দেশ না মেনে প্রশাসনকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে যাত্রী ও চালক মিলে চোর পুলিশ খেলায় মেতেছে।
বানারীপাড়ার নৌ পথেও একই অবস্থা স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা না করে অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন সাথে বাড়তি ভাড়া গুনতে হচ্ছে যাত্রীদের। কিছু বললেই খারাপ ব্যাবহার করতেও ছাড় দেয় না। তাই সন্মানের ভয়ে কেউ কিছু বলছে না। পলিশের চোখ ফাকি দিয়ে ট্রলার ঘাট থেকে অন্য দিকে ঘাট দিয়ে যাত্রী ওঠা নামা করছে।
এ দিকে বাস চলাচল সম্পূর্ন বন্ধ থাকলেও লুকিয়ে চলছে মাহেন্দ্র গাড়ি। বানারীপাড়া থেকে গড়িয়ারপাড় পর্যন্ত যাচ্ছে অনায়াসেই। কারন একমাত্র চেকপোস্ট ফায়ার সার্ভিসের এপাশে হওয়ায় বাসস্টপ থেকে ভিতরের গলি দিয়ে চলে যাচ্ছে। এ যেন চোর পুলিশ খেলা চলছে। রোদে পুড়ে পুলিশের সব কষ্টকে বৃথা করে একদল অসাধু ড্রাইভার।
অপরদিকে বেলা ১২টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত বানারীপাড়া ফেরিঘাট ও বন্দর বাজারের প্রতিটি অলিগলির দোকানিদের, ভ্যান চালক থেকে শুরু করে দিনমজুর, হত দরিদ্র লোক ও পথচারীদের মাঝে মাস্ক ব্যবহারে উৎসাহিতকরণ এবং উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ফ্রি মাস্ক বিতরণ করা হয়।
কিন্তু তারা চলে গেলেই চলছে কিছু ক্ষমতাধর দোকান মালিক।
তবে এ ভাবে চললে করোনার ভয়ংকর থাবা থেকে রক্ষা পাবে না বানারীপাড়া। তাই সকলকে সচেতন হতে হবে অন্যকে সচেতন করতে হবে।