বিশ্ব কবিতা দিবসে প্রাণিত হলাম এই বাক্যে
কবি লেখিয়েরাই নাকি সকল ন্যায্যতা
প্রাপ্তির চির বিজয়ের শ্রেষ্ঠ মহাশক্তি।
যদি তাই হয়, তবে বক্ষবিবরে অন্তর দৃষ্টির
বিস্তৃত মাঠে এখনো দুই পাড় কেনো?
সইতে হয় কেনো বিনিময় তোষামোদ,গঞ্জনা
আর লুটেপুটে গেলা অধমের নীতির স্থলন?
খজাদের উৎখাতে,চেতন শুশ্রূষার নামে
স্বার্থ ব্যামোটি মগজে ঢুকিয়ে,
বিবেচনার নির্লজ্জ পতনকে কৌশলে উড়িয়ে,
সাধু পোষাক পরিধানে, সানন্দে ঠাটবাটে
ঘুরে কেনো ছদ্মবেশী বেইমান?
চলে কেনো মরীচিকা,নকলের সাধুপনা ভনিতা
আর জ্ঞানহীনের উন্মাদ বিবেচনার রহস্য নাটক?
হ্যাঁ, এসো আজ, এই বরষায় স্বকীয় তেজে
কলম বুলেটে ধূর্তের মামরি বিদ্ধ করে, উর্বর করি মানব মস্তিষ্ক,পরিবেশ,পারিপার্শ্বিকতা। তবেইতো জাতির তরে কলম যোদ্ধাদের হবে উৎসর্গকৃত বরিষ্ঠ যজ্ঞ।