রবিবার ২৮শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ১৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ই-পেপার   রবিবার ২৮শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ



পাপের নগরী লাসভেগাস
প্রকাশ: ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১২:৩৮ অপরাহ্ণ |
অনলাইন সংস্করণ

পাপের নগরী লাসভেগাস

কেমন হয় যদি এমন কোন শহরে আপনাকে পাঠানো হয় যেখানে আপনি যা ইচ্ছা করতে পারবেন, দেখতে পারবেন, যা খুশি খেতে পারবেন, যেমন খুশি তেমন সাজে ঘুরে বেড়াতে পারবেন? ভাবছেন এমনও কোন শহর পৃথিবীতে আছে নাকি? হ্যাঁ যা খুশি তা করতে পারার এই শহরের নাম হল লাস ভেগাস।

“what happens in Vegas,  stays in Vegas” এই স্লোগানটি আধুনিক পর্যটন ব্যবসায় অন্যতম বিখ্যাত একটি ট্যাগ লাইন, এমন কি হলিউডের অনেক বিখ্যাত সিনেমা কিংবা সিরিজেও এই লাইনটি ব্যবহার করা হয়েছে অনেক বার। শুধুমাত্র এই একটি লাইনের কারণে লক্ষ লক্ষ ভ্রমনপিপাসু মানুষ ছুটে এসেছে ‘সিন সিটি’ বা পাপের শহর নামে পরিচিত এই লাস ভেগাসে। পর্যটক ও লাস ভেগাসের মধ্যে এই টানের প্রধান কারণ হিসেবে ধরা হয় এই শহরের বাতাসে যে স্বাধীনতার স্বাদ পাওয়া যায় সেটা কে। এই শহরে এসে মানুষ সেই রূপ ধারণ করতে পারে যা সে নিজের বাড়ি বা শহরে চাইলেও করতে পারেনা, এই শহর মানুষ কে সেই সব কিছু থেকে মুক্তি দেয় যা থেকে মানুষ নিজ শহরে চাইলেও মুক্ত হতে পারেনা।

নেভাডা অঙ্গরাজ্যের সবচেয়ে ঘনবসতি পূর্ণ আর যুক্তরাষ্ট্রের ২৮ তম ঘনবসতির শহর এই লাস ভেগাস যা সংক্ষেপে ভেগাস নামেও সমানভাবে পরিচিত। আন্তর্জাতিক ভাবে খ্যাত এই রিসোর্ট নগরী বিখ্যাত মূলত এর জুয়ার আসর, কেনাকাটার সুবিধা, বহুমুখী বিনোদন ও নৈশ প্রমোদের কারণে। এক কথায় বলতে গেলে পুরো লাস ভেগাস উপত্যকাটি নেভাডা রাজ্যের অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক ও সংস্কৃতির কেন্দ্র।

নিজেরাই নিজেদের কে বিশ্বের বিনোদনের রাজধানী হিসেবে দাবিকারী এই ভেগাস।  মস্ত বড় বড় ক্যাসিনো ওয়ালা হোটেলের এই শহরে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় বড় বাণিজ্যিক সম্মেলন গুলো অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। সংখ্যায় বলতে গেলে এই সম্মেলনের সংখ্যা প্রতিবছর ২২,০০০ এর কম হবেনা।

জুয়ার আসরের জন্য বিখ্যাত এই শহরের লোকজন এতো বেশি জুয়া আসক্ত যে তারা নাকি যেকোনো বিষয় নিয়ে বাজি ধরে বসে থাকে। ১৯৮০ সালে লাস ভেগাস হাসপাতালের বেশ কিছু কর্মী কে চাকরী থেকে বাদ দিতে হয়েছিল কারণ তারা নাকি হাসপাতালের রুগীদের উপর বাজি ধরতো যে কোন রুগী কখন মারা যাবে। এমন কি একজন নার্স নাকি বাজিতে জিতার জন্য একজন রুগীকে হত্যা পর্যন্ত করেছিল।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় ২০ টি হোটেলের অর্ধেকেরও বেশি হোটেল শুধু এই এক শহরে অবস্থিত। আর তাছাড়া এখানে মোট যে পরিমাণ হোটেল আছে সেগুলোর সব কয়টিতে মাত্র এক রাত করে থাকতে হলেও একজন মানুষের ২৮৮ বছর লেগে যাবে। হয়তো আন্দাজ করতে পারছেন কত বেশি হোটেল থাকতে পারে একটি শহরে। এমনি এমনিই তো আর ভেগাস অন্যতম প্রধান পর্যটন নগরী তে পরিণত হয়নি।

 লাস ভেগাস
লাস ভেগাস

প্রাপ্তবয়স্কদের বিনোদনের নানাবিধ সুযোগ ও উপায়ের ব্যবস্থা এই শহরকে দিয়েছে ‘সিন সিটি’ বা পাপের নগরীর উপনাম। কিন্তু অনেকে এটা জানেই না যে এই পাপের নগরীতেও কিন্তু পতিতাবৃত্তি অবৈধ। কি অবাক হলেন? অবাক হলেও এটাই সত্যি।

জুয়া শব্দটি ভারতীয় উপমহাদেশের মানুষের কাছে এখনও একটি নেতিবাচক শব্দই। জনসম্মুখে বা খুব ঢাক ঢোল পিটিয়ে জুয়ার আসরে বসা এখনও এখানকার ভদ্র সমাজের চোখে অনেক বেশি দৃষ্টি কটু একটা ব্যাপার। কিন্তু পশ্চিমা দেশ গুলোতে এই রকম কোন ব্যাপার নেই। আমাদের একটা বদ্ধমূল ধারণা যে জুয়া খেললে সর্বস্ব হারাতে হয় এবং এটা অনেকাংশে সত্যিও, হোক সেটা উপমহাদেশে কিংবা পশ্চিমা দেশে। কিন্তু জুয়া খেলে নিজের প্রায় ডুবু ডুবু ভাগ্যতরীকে বাঁচাতে সক্ষম হয়েছিলেন একজন বিখ্যাত ব্যক্তি। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কুরিয়ার কোম্পানি FedEx  এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান ফ্রেদরিখ স্মিথ লাস ভেগাসে এসে জুয়া খেলে বাঁচিয়েছিলেন তাঁর কোম্পানিকে। তিনি কোম্পানির সর্বশেষ ৫,০০০ ডলার নিয়ে সিন সিটি তে আসেন, সেখানে জুয়া খেলে ২৭,০০০ ডলার জিতে যান যার মধ্য থেকে ২৪,০০০ ডলার তিনি কোম্পানির জ্বালানি বিল দেন।

জুয়ার জন্য বিখ্যাত হলেও সবাই যে প্রাথমিক ভাবে জুয়া খেলার উদ্দেশ্যেই এই শহরে আসে বিষয়টা আবার তেমনও না। একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে প্রাথমিক ভাবে মাত্র ১৫% লোক জুয়া খেলার উদ্দেশ্যে আসে ভেগাস, কিন্তু আসার পর প্রায় ৭১% লোক জুয়া খেলে থাকে এই শহরে। হয়তো ফ্রেদরিখ স্মিথের মত ভাগ্য পরিবর্তনের আশায় এতো মানুষ জুয়া খেলে এখানে আসার পর অথবা যারা জীবনে কখনও জুয়া খেলেনি তারা বড় বড় ক্যাসিনোর রোমাঞ্চকর হাতছানি কে গ্রাহ্য করতে পারেনা এখানে এসে।

অনেক সিনেমা বা সিরিজে দেখায় যে নির্দিষ্ট কোন চরিত্র কে ক্যাসিনো তে ঢুকতে দেয়া হয়না বা ঢুকলেও বের করে দেয়া হয়। অনেকের কাছেই হয়তো মনে হয়েছে যে এটা শুধু সিনেমার গল্পের খাতিরে করা হয়। কিন্তু না, আসলেই ভেগাসের একটি ব্ল্যাক বুক রয়েছে, সেখানে যাদের নাম আছে তারা কখনও ভেগাসের কোন ক্যাসিনো তে প্রবেশ করতে পারবেনা।

ভেগাসের ক্যাসিনো
ভেগাসের ক্যাসিনো

ভেগাসে ঘুরে বেড়ালে দেখা মিলে অনেক কৃত্রিম ঝর্না ও লেকের। দারুণ মনোমুগ্ধকর দৃশ্য সেগুলো। কিন্তু মজার ব্যাপার হল এইসব ঝর্না বা লেকে যে পানি ব্যবহার করা হয় তাকে বলা হয় গ্রে ওয়াটার বা ধূসর পানি যা তৈরি করা হয় সিঙ্ক, বাথটাব কিংবা গোসলখানার ব্যবহৃত পানিকে রাসায়নিক ভাবে প্রক্রিয়াজাত করে।

নৈশ প্রমোদের জন্য বিখ্যাত এই নগরী কিন্তু আবার পৃথিবীর সবচেয়ে আলোকিত নগরীও। মহাকাশ থেকে দেখলে পৃথিবীর সবচেয়ে আলো চকচকে যে স্থানটি দেখতে পাওয়া যায় সেটি হল এই ভেগাস। মানুষ জন অনেক বেশি না হলেও সারারাত ধরে মিলিয়ন মিলিয়ন বাতি জ্বলে থাকার কারণেই মূলত এই শহর এতো ঝলমলে থাকে। সত্যি কথা বলতে ভেগাসের আসল সৌন্দর্য ফুটে উঠে এই রাতের বেলাতেই। অনেকেই হয়তো ভাবছেন যে এতো বাতি জ্বালানোর ফলে একদিকে যেমন বিদ্যুৎ শক্তির অপচয় হচ্ছে অপরদিকে তেমন পরিবেশও দূষিত হচ্ছে। কিন্তু ভাল খবর হল লাস ভেগাসে সকল সরকারি দালান, রাস্তার বাতি, পার্কে পুনঃনবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহার করা হয়। ‘বুল্ডার সোলার ১’ নামে ভেগাসে ১০০ মেগা ওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন একটি সোলার প্ল্যান্ট আছে যেটার যাত্রা শুরু হয় ২০০৮ সালে এবং এতে খরচ হয় প্রায় ৪০ মিলিয়ন ডলার। এই প্ল্যান্টের কারণে ভেগাসে শক্তি অপচয় ৩০% কমে গেছে।

ভেগাসের রাইড
ভেগাসের রাইড

পৃথিবীর অধিকাংশ দেশে এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের অনেক রাজ্যেও জনসম্মুখে মাতলামি করা অপরাধ বলে বিবেচিত হলেও নেভাডায় প্রকাশ্যে মাতলামি করা কোন অপরাধ নয়। নেভাডা রাজ্যের আইনে মদ্যপান করা, জনসম্মুখে মাতাল হয়ে ঘুরে বেড়ানো কোন প্রকার দণ্ডনীয় অপরাধের আওতায় পড়েনা। ভাবছেন যে তাহলে কিভাবে এতো মাতালের মধ্যে শহরের শান্তি শৃঙ্খলা বজায় থাকে? মদ্যপান করে যেন কেউ অন্যের অসুবিধার কারণ না হতে পারে সে জন্য আবার কিছু নিয়ম আছে নেভাডা রাজ্যের। যেমন কেউ যদি মদ্যপান করে গাড়ি চালায় বা জনসম্মুখে মূত্রত্যাগ করে, অন্যের শান্তি বিনষ্ট করে কিংবা কোথাও অনুপ্রবেশ করে তাহলে সেগুলো শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে বিবেচিত হবে।

খেলনা গাড়ি নিয়ে কম বেশি আমরা সবাই খেলা করি শৈশবে, বড় হয়ে খেলনা গাড়ির জায়গায় আসল গাড়ি চালানোর ভাগ্য অনেকের হলেও বুল্ডুজারের মত বিশালাকার কোন গাড়ি পেশাগত কারণ ছাড়া হয়তো কারো চালানো হয়না। আপনার স্বপ্ন যদি হয় এইরকম বুল্ডুজার কিংবা খননকারী গাড়ি চালানো তাহলে আপনার জন্য ভেগাস একটি উত্তম জায়গা কেননা এখানে একটি হেভি মেটাল প্লে গ্রাউন্ড আছে যেখানে আপনি টাকার বিনিময়ে ৯০ মিনিট থেকে ৩ ঘণ্টা পর্যন্ত বুল্ডুজার চালাতে পারবেন। অবশ্য তার আগে আপনাকে কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা ও ছোট্ট ট্রেনিং এর মুখোমুখি হতে হবে। সেইসব পরীক্ষায় আপনি উত্তীর্ণ হলেই কেবল আপনাকে চালাতে দেয়া হবে।

লাস ভেগাস
লাস ভেগাস

বর্তমানে ভেগাসে ঘুরতে আসার পিছনে অনেক কারণ থাকলেও ৫০ এর দশকের দিকে মানুষের ভেগাসে ঘুরতে আসার সবচেয়ে প্রধান কারণ ছিল আণবিক বোমার পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণ দেখা। ভেগাস থেকে ৬৫ মাইল উত্তরপশ্চিমে যুক্তরাষ্ট্রের শক্তি বিভাগ বিভিন্ন আণবিক যন্ত্রের পরীক্ষা চালাতো। প্রথম পরীক্ষামূলক চালনা শুরু হয় ১৯৫১ সালে যখন পর্যটকরা ভেগাস থেকেই বিস্ফোরণের দরুন তৈরি হওয়া মাশরুম আকৃতির ধুঁয়ার কুণ্ডলী দেখতে পেত। এই দৃশ্য তখন পর্যটক দের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়তা পায়, এমন কি কিছু কিছু ক্যাসিনো তো বিশেষ পার্টির ব্যবস্থা করতো বিস্ফোরণ দেখার জন্য। ঐ সময় লাস ভেগাস আণবিক শহর নামে পরিচিতি পায়।

আলো এবং আঁধার হচ্ছে একই মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ। অনেক কিছুই তো জানলাম ভেগাস এর আলো ঝকঝকে দিক সম্পর্কে। চলুন এবার জানি মুদ্রার আঁধার পিঠের কিছু কথাও।

মাত্র এক শতাব্দী আগেও লাস ভেগাস ছিল মরুভূমি ঘেরা ছোট্ট একটি রেলপথ সার্ভিস সেন্টার, কিন্তু বিংশ শতাব্দীর শেষে এসে এই লাস ভেগাসই পরিণত হল সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল আর উন্নত এক মহানগরীতে যা সম্ভব হয়েছে বিচক্ষণ উদ্যোক্তা, অতি উন্নত যোগাযোগ ও যাতায়াত ব্যবস্থা ও সহনশীল রাজ্য আইন ব্যবস্থার কারণে।

লাস ভেগাস হচ্ছে এমন এক নগরী যেখানে চোখ ধাঁধানো আলো আর মনোমুগ্ধকর স্থাপনা মানুষ কে বিমোহিত করে, যেখানে ঐশ্বর্য যত টা সহজে চোখে পড়ে ঠিক তত টা সতর্কতার সাথেই আড়াল করে রাখা হয়েছে নগরীর দারিদ্র্যকে। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কাঁচের তৈরি পিরামিড টি এই শহরের মাঝখানে অবস্থিত, এমন বিশালাকার হোটেল এখানে আছে যেখানে ৫০০০ কক্ষ রয়েছে কিন্তু সেই কক্ষ গুলোতে স্থান হয় শুধুই পয়সাওয়ালা পর্যটক দের। লাস ভেগাসে স্থায়ী বাসিন্দাদের একটি বিশাল অংশ বাস করে ভেগাসের আন্ডার গ্রাউন্ডে। ভেগাস নগরীর নিচে প্রায় ২০০ মাইল লম্বা এই টানেলে রয়েছে অসংখ্য বসতি যেখানে বিছানা আছে, ওয়ারড্রব আছে এমনকি বইয়ের তাকও আছে। এই টানেলে মূলত দরিদ্র, গৃহহীন, অল্প মজুরির দিনমজুর, ভিক্ষুক এবং নেশাগ্রস্তরা বাস করে। এমন কি যুদ্ধ করেছেন কিন্তু যুদ্ধ পরবর্তী ট্রমা কাটিয়ে উঠতে না পারা অনেক মানসিক ভাবে অসুস্থ লোকও বাস করে এখানে। অন্যের ভুল করে ফেলে যাওয়া খাবারের অংশ কিংবা ডাস্টবিনে ফেলা খাবার খেয়ে বেঁচে আছে তারা। এভাবেই নীরবে বছরের পর বছর ধরে গড়ে উঠেছে আন্ডার গ্রাউন্ডের এর সমাজ।

ভেগাসের চকচকে অংশটুকুর বাইরে আর পাঁচটা পশ্চিমা শহরের মত একটি সাধারণ শহর রয়েছে, যেখানে হোটেলের পরিবর্তে স্থায়ী বসতি আছে, গির্জা, শপিং সেন্টার আছে, যেখানে মানুষ ক্যাসিনো কিংবা হোটেলের লোভে পড়ে নয় বরং স্থায়ী ভাবে বসবাস করার জন্য আসে। তবে এই অবিশ্বাস্য অর্থনৈতিক উন্নতির সাথে সাথে কিছু সমস্যাও বাসা বেধেছে এই শহরে। পুরো দেশের মধ্যে ব্যক্তিগত ও সম্পত্তিগত অপরাধ, আত্মহত্যার হার ব্যাপক বৃদ্ধি, মদ্যপান এবং বেআইনি মাদকদ্রব্য ব্যবহারের দিক থেকে লাস ভেগাস সবচেয়ে বেশি এগিয়ে। এছাড়া ক্রমবর্ধমান বায়ু ও পানি দূষণ, ট্রাফিক জ্যাম তো এই শহরের অন্যতম সমস্যা।

আসলে লাস ভেগাস এর ইতিহাস এবং বৈচিত্র্য এত বেশি বিস্তৃত যে সেটা একটি লেখায় শেষ করা সম্ভব না। হয়তো অন্য কোন দিন লিখব লাস ভেগাসের বিচিত্র ইতিহাস, সংস্কৃতি আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নিয়ে। কেননা লাস ভেগাস একটি মুগ্ধতার নাম যার প্রতি ভাঁজে ভাঁজে লুকিয়ে আছে বৈচিত্র্য।




এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ

সর্বশেষ সংবাদ

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান উপদেষ্টা : প্রফেসর শাহ্ সাজেদা ।

উপদেষ্টা সম্পাদক : সৈয়দ এহছান আলী রনি ।

সম্পাদক ও প্রকাশক : মামুনুর রশীদ নোমানী ।

যোগাযোগ: আদালত পাড়া সদর রোড,বরিশাল।

ইমেইল: [email protected]

মোবাইল: 01713799669/01711358963

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা বেআইনি।
© বরিশাল খবর সম্পাদক মামুনুর রশীদ নোমানী কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

  নলছিটির মগড় ইউনিয়নবাসীর সেবা করতে চান মোঃ সাইফুজ্জামান সুমন তালুকদার   প্রাণ ফিরছে বরিশাল নগরীর ৭ খালে   বেতারের সঙ্গীত শিল্পী (পল্লীগীতি) হিসেবে মনোনীত হলেন অ্যাড: জুয়েল   বরিশালের মাহমুদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের স্বেচ্ছাচারী প্রধান শিক্ষিকা স্ট্যান্ড-রিলিজ !   বরিশাল ল’ কলেজে দুর্নীতি, উন্নয়নের নামে অর্থ আত্মসাৎ   অনিয়ম দুর্নীতির আতুরঘর বরিশাল বেতার : চলছে জোড়াতালি দিয়ে   বরিশাল ডাকঘরের ক্যাশিয়ার নুরুল কবিরের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ   দেড় লাখ মামলা মাথায় বিএনপির ৫০ লাখ নেতাকর্মীর   আলু শুন্য বরিশালের পাইকারী বাজার   বাংলাদেশে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় বাধাদানকারীদের ওপর মার্কিন ভিসানীতি শুরু   মাদারীপুরের হিমাগারে ৩০ হাজার বস্তা, বাজারে আলুর কৃত্রিম সংকট   যুদ্ধ স্যাংশন সংঘাতের পথ এড়াতে প্রধানমন্ত্রীর আহবান   Mamunur Rashid Nomani charged with violating Bangladesh’s Digital Security Act   ঝালকাঠিতে রোহিঙ্গা আটক এসেছিলো ভোটার হওয়ার জন্য   সাঈদুর রহমান রিমনকে নিয়ে দিলিপ কুচক্র মহলের ষড়যন্ত্রের জবাব!   বাবুগঞ্জে ইজিবাইক ছিনতাই চক্রের চার সদস্য আটক   নলছিটিতে ৫০তম গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ   অপরাধ ঘটাতে আগাম ‘রেকি‘ করে গেছেন তারা!   ঝালকাঠি কারাগার: কু-প্রস্তাবের দাম দশ লাখ টাকা! জেলার বহাল তবিয়তে   রাজাপুর সাব-রেজিস্ট্রার অফিস দুর্নীতির আখড়া