বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষ দিন ছিল। এদিন বিকালে বগুড়া জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলামের কাছে তিনি মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
উপনির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে হিরো আলম বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠু ভোটের জন্য অবশ্যই প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা বসাতে হবে। প্রতিটি কেন্দ্রে যাতে কড়া নিরাপত্তা থাকে, ভোটাররা যাতে নির্ভয়ে ভোট দিতে পারেন, সেই ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য প্রশাসনকে অনুরোধ করছি।
ভোটের প্রচারণা সম্পর্কে এক প্রশ্নে তিনি বলেন, যেহেতু দুই আসনে নির্বাচন করছি, তাই একদিন এক আসনে আরেকদিন আরেক আসনে প্রচারণা চালাব।
দুই আসনের কোন আসনে জনপ্রিয়তা বেশি এমন প্রশ্নের জবাবে হিরো আলম বলেন, দুই আসনেই আমার সমান জনপ্রিয়তা রয়েছে। দুই আসনের সবাই আমাকে ভালোবাসে।
এর আগে ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য বগুড়া-৪ আসন থেকে জাতীয় পার্টির মনোনয়ন চেয়েছিলেন হিরো আলম। কিন্তু জাতীয় পার্টি তাকে মনোনয়ন দেয়নি। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে মনোনয়ন দাখিল করেও দুই দফায় যাচাই-বাছাই করার পর তার সেই মনোনয়ন বাতিল করা হয়।
পরবর্তী সময়ে হাইকোর্টে গিয়ে প্রার্থিতা ফিরে পান তিনি। তবে প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে হেরে যান হিরো আলম।