বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনার বামনা উপজেলার ৩নং রামনা ইউনিয়নের শেরই বাংলা সমবায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণীর এক শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে দৈনিক মানবজমিন অনলাইনে “শিক্ষকের যৌন নিপীড়নে ছাত্রীর স্কুলে যাওয়া বন্ধ!” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় হানিফ নামের সেই শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। অভিযুক্ত শিক্ষক হানিফ রামনা শেরই বাংলা সমবায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কম্পিউটার শিক্ষক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন ।এ বিষয়ে ওই বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক রিয়াজ খান কে প্রধান করে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ বিষয়ে রামনা শেরই বাংলা সমবায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাকির হোসেন জানান, বিভিন্ন পত্রিকায় হানিফের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের পের তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে এবং সহকারী প্রধান শিক্ষক রিয়াজ খানকে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে। আগামী সাত দিনের ভিতরে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। তদন্ত শেষে তার বিরুদ্ধে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উল্লেখ্য, বামনা উপজেলার রামনা শেরেই বাংলা সমবায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কম্পিউটার শিক্ষক মঞ্জুরুল আলম হানিফ প্রাইভেট পড়াতে গিয়ে ওই স্কুলের সপ্তম শ্রেণীতে পড়ুয়া এক শিক্ষার্থীকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে। পরে শিক্ষার্থীর চিৎকারে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে
“ছাত্রীকে যৌন নিপীড়ন, সেই শিক্ষক বরখাস্ত” data-description=”বরগুনার বামনা উপজেলার ৩নং রামনা ইউনিয়নের শেরই বাংলা সমবায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণীর এক শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে দৈনিক মানবজমিন অনলাইনে “শিক্ষকের যৌন নিপীড়নে ছাত্রীর স্কুলে যাওয়া বন্ধ!” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় হানিফ নামের সেই শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। অভিযুক্ত শিক্ষক হানিফ রামনা শেরই বাংলা সমবায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কম্পিউটার শিক্ষক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন ।এ বিষয়ে ওই বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক রিয়াজ খান কে প্রধান করে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ বিষয়ে রামনা শেরই বাংলা সমবায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাকির হোসেন জানান, বিভিন্ন পত্রিকায় হানিফের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের পের তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে এবং সহকারী প্রধান শিক্ষক রিয়াজ খানকে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে। আগামী সাত দিনের ভিতরে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। তদন্ত শেষে তার বিরুদ্ধে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উল্লেখ্য, বামনা উপজেলার রামনা শেরেই বাংলা সমবায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কম্পিউটার শিক্ষক মঞ্জুরুল আলম হানিফ প্রাইভেট পড়াতে গিয়ে ওই স্কুলের সপ্তম শ্রেণীতে পড়ুয়া এক শিক্ষার্থীকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে। পরে শিক্ষার্থীর চিৎকারে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে।”>
বরগুনার বামনা উপজেলার ৩নং রামনা ইউনিয়নের শেরই বাংলা সমবায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণীর এক শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে দৈনিক মানবজমিন অনলাইনে “শিক্ষকের যৌন নিপীড়নে ছাত্রীর স্কুলে যাওয়া বন্ধ!” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় হানিফ নামের সেই শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
অভিযুক্ত শিক্ষক হানিফ রামনা শেরই বাংলা সমবায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কম্পিউটার শিক্ষক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন ।
এ বিষয়ে ওই বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক রিয়াজ খান কে প্রধান করে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে রামনা শেরই বাংলা সমবায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাকির হোসেন জানান, বিভিন্ন পত্রিকায় হানিফের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের পের তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে এবং সহকারী প্রধান শিক্ষক রিয়াজ খানকে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে। আগামী সাত দিনের ভিতরে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। তদন্ত শেষে তার বিরুদ্ধে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উল্লেখ্য, বামনা উপজেলার রামনা শেরেই বাংলা সমবায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কম্পিউটার শিক্ষক মঞ্জুরুল আলম হানিফ প্রাইভেট পড়াতে গিয়ে ওই স্কুলের সপ্তম শ্রেণীতে পড়ুয়া এক শিক্ষার্থীকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে। পরে শিক্ষার্থীর চিৎকারে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে।